মো:সাব্বির হোসেন,স্টাফ রিপোর্টার:
পলাশ উপজেলায় রোগীর সংখ্যা বারার সাথে সাথে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন হাসপাতাল আর ডায়াগনস্টিক। রোগীদের কাছাকাছি চলে আসছে চিকিৎসা সেবা।কিছু ডাক্তার যেমন রোগীদের সময় নিয়ে মনোযোগ সহকারে কথা শুনে প্রেসক্রিপশন দিচ্ছেন,তেমনি কিছু ডাক্তার আছেন রোগীদের উপযুক্ত সময় না দিয়ে তাড়াহুড়ো করে প্রেসক্রিপশন লিখে যাচ্ছেন।যার ফলে রোগীদের সুবিধার পাশাপাশি বিরম্বনা বাড়ছে।রোগ নিরাময়ের পরিবর্তে আস্তে আস্তে আরো বেশী অসুস্থ হয়ে যাচ্ছেন।বিরম্বনার স্বীকার হয়ে রোগীদের পলাশ উপজেলার বাহিরের ডাক্তারদের কাছ থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে দেখা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য,সরকারী স্মারক নং-স্বাঃঅধিঃ/প্রশা-১৫/২০০৭(অংশ)/৮৩৮,২৮-০২-২০১৭ তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালী ঢাকা থেকে সকল ডাক্তারকে রোগীর প্রেসক্রিপশন লেখা সহজবোধ্য হওয়ার লক্ষে তা স্পষ্টভাবে এবং বড় অক্ষরে (Capital Letter)লেখার বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল চিকিৎসককে ঔষুধের ব্যবহারবিধি স্পষ্ট ও বোধগম্যভাবে লেখার নির্দেশ প্রদান করা হয়।তারপরও বেশিরভাগ পলাশের ডাক্তারা এই নিয়ম মানছেনা।
ঘোড়াশালে কয়েকটি ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে দেখা যায় সরকারী বন্ধের দিনগুলোতে রোগীদের অনেক ভীড়।ডাঃ আনিসুল হক এবং ডাক্তার কামরুল ইসলামের চেম্বারে রোগীদের সাথে কথা বলে জানা যায়,মাত্র ১০০টাকার ভিজিটে আমাদের যতেষ্ট সময় দিয়ে সব কথা শুনে ব্যবস্থা পত্র দিয়েছেন।এখানে প্রাথমিক ভাবে ব্যবস্থাপত্রে কোন টেষ্ট দেওয়া হয়না।আমারা কেউ অসুস্থ হলে এখানে চলে আসি।তবে একটা সমস্যা দেখা যায় ঔষুধের পরিমানটা একটু বেশি লেখেন।
পলাশ ঘোড়াশালের আরো কিছু হাসপাতাল ও চেম্বার ঘুরে দেখা যায়,রোগীদের ব্যবস্থা পত্রে ঔষুধের পাশাপাশি টেষ্ট ও দেওয়া আছে।প্রতিটি চেম্বারের সামনে স্কয়ার,বেক্সিমকো,গ্লোব সহ অন্যান্য ঔষুধ কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টিভদের ভিড় চোখে পড়ার মতো।তারা রোগী দেখার মাঝে মাঝে ডাক্তারদের চেম্বারে ডুকে পড়ছে।আর যখন কোন রোগী ডাক্তারের চেম্বার থেকে বের হয় তখন তাদের ব্যবস্থাপত্রের ছবি তুলার জন্য জন্য ব্যাকূল হয়ে যায়।এতে অনেক রোগীকে বিরম্বনায় পড়তে হচ্ছে।সেই সাথে অনেকে মনে করছে ঔষুধ কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টিভদের প্রভাবের কারনে ডাক্তারদের বেশি ঔষুধ লিখতে হচ্ছে।এই যাবতীয় পরিস্থিতি থেকে রোগীদের মুক্তি পেতে জেলা সিভিল সার্জনকে নজরদারী বাড়াতে হবে।
পলাশ উপজেলায় রোগীর সংখ্যা বারার সাথে সাথে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন হাসপাতাল আর ডায়াগনস্টিক। রোগীদের কাছাকাছি চলে আসছে চিকিৎসা সেবা।কিছু ডাক্তার যেমন রোগীদের সময় নিয়ে মনোযোগ সহকারে কথা শুনে প্রেসক্রিপশন দিচ্ছেন,তেমনি কিছু ডাক্তার আছেন রোগীদের উপযুক্ত সময় না দিয়ে তাড়াহুড়ো করে প্রেসক্রিপশন লিখে যাচ্ছেন।যার ফলে রোগীদের সুবিধার পাশাপাশি বিরম্বনা বাড়ছে।রোগ নিরাময়ের পরিবর্তে আস্তে আস্তে আরো বেশী অসুস্থ হয়ে যাচ্ছেন।বিরম্বনার স্বীকার হয়ে রোগীদের পলাশ উপজেলার বাহিরের ডাক্তারদের কাছ থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে দেখা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য,সরকারী স্মারক নং-স্বাঃঅধিঃ/প্রশা-১৫/২০০৭(অংশ)/৮৩৮,২৮-০২-২০১৭ তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালী ঢাকা থেকে সকল ডাক্তারকে রোগীর প্রেসক্রিপশন লেখা সহজবোধ্য হওয়ার লক্ষে তা স্পষ্টভাবে এবং বড় অক্ষরে (Capital Letter)লেখার বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল চিকিৎসককে ঔষুধের ব্যবহারবিধি স্পষ্ট ও বোধগম্যভাবে লেখার নির্দেশ প্রদান করা হয়।তারপরও বেশিরভাগ পলাশের ডাক্তারা এই নিয়ম মানছেনা।
ঘোড়াশালে কয়েকটি ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে দেখা যায় সরকারী বন্ধের দিনগুলোতে রোগীদের অনেক ভীড়।ডাঃ আনিসুল হক এবং ডাক্তার কামরুল ইসলামের চেম্বারে রোগীদের সাথে কথা বলে জানা যায়,মাত্র ১০০টাকার ভিজিটে আমাদের যতেষ্ট সময় দিয়ে সব কথা শুনে ব্যবস্থা পত্র দিয়েছেন।এখানে প্রাথমিক ভাবে ব্যবস্থাপত্রে কোন টেষ্ট দেওয়া হয়না।আমারা কেউ অসুস্থ হলে এখানে চলে আসি।তবে একটা সমস্যা দেখা যায় ঔষুধের পরিমানটা একটু বেশি লেখেন।
পলাশ ঘোড়াশালের আরো কিছু হাসপাতাল ও চেম্বার ঘুরে দেখা যায়,রোগীদের ব্যবস্থা পত্রে ঔষুধের পাশাপাশি টেষ্ট ও দেওয়া আছে।প্রতিটি চেম্বারের সামনে স্কয়ার,বেক্সিমকো,গ্লোব সহ অন্যান্য ঔষুধ কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টিভদের ভিড় চোখে পড়ার মতো।তারা রোগী দেখার মাঝে মাঝে ডাক্তারদের চেম্বারে ডুকে পড়ছে।আর যখন কোন রোগী ডাক্তারের চেম্বার থেকে বের হয় তখন তাদের ব্যবস্থাপত্রের ছবি তুলার জন্য জন্য ব্যাকূল হয়ে যায়।এতে অনেক রোগীকে বিরম্বনায় পড়তে হচ্ছে।সেই সাথে অনেকে মনে করছে ঔষুধ কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টিভদের প্রভাবের কারনে ডাক্তারদের বেশি ঔষুধ লিখতে হচ্ছে।এই যাবতীয় পরিস্থিতি থেকে রোগীদের মুক্তি পেতে জেলা সিভিল সার্জনকে নজরদারী বাড়াতে হবে।
খবর বিভাগঃ
জাতীয়
নরসিংদী
পলাশ উপজেলা
0 comments:
Post a Comment