মো:সাব্বির হোসেন,স্টাফ রিপোর্টার:
পলাশ উপজেলা জুড়ে গত বছর থেকে শুরু হওয়া ডাকাতির ঘটনা যত দিন গড়াচ্ছে ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে।তাই ডাকাতি হওয়ার ভয়ে পলাশের গ্রামবাসী নির্ঘুম রাত জেগে আতঙ্কিত সময় পার করছে।প্রথমে ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পলাশের ফুলবাড়িয়ার চায়না প্রজেক্টের ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের তদন্তের মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে আটক করতে সক্ষম হন পলাশ থানার এস আই মীর সোহেল রানা।এই সব ঘটনায় জড়িতদের পুলিশ আটক করতে সক্ষম হলেও গ্রামের ভিতর বাসা বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের আটক করতে পারছেনা।তাই গ্রামবাসীর মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে সর্বত্র।ডাকাতি করে ও ক্ষান্ত হয়নি ডাকাত দলের সদস্যরা,তারা ডাকাতির এক পর্যায়ে নারীদের লাঞ্চিত করছে।নিজেদের মান সম্মান রক্ষায় তারা এই সব বিষয় মুখ খুলতে চাচ্ছেনা।এমন পরিস্থিতিতে গ্রামবাসীর মাঝে এক ধরনের আতংক ও চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।ডাকাতি করার সময় ডাকাতদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিহত করতে গেলেই অস্ত্রের মুখে তাদের উপর নির্যাতন ও কুপিয়ে জখম করছে।স্বর্নালংকার, টাকা পয়সা ও বাড়িতে যা পাচ্ছে তাই নিয়ে যাচ্ছে।পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছার আগেই ডাকাতরা পালিয়ে যাচ্ছে।পুলিশের পাশাপাশি পলাশ উপজেলার কিছু এলাকায় গ্রামবাসী রাত জেগে পাহারা বসালে ঐ এলাকা গুলোতে ডাকাতরা ডাকাতি সাময়িক বন্ধ করলেও অন্যান্য এলাকায় ডাকাতির ঘটনা থেমে থাকতনা।এসব ঘটনার পর গ্রামবাসীর জানমালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো বেশি জোরদার করার জন্য পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে তারপরও থামছেনা ডাকাতির ঘটনা।তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘোড়াশাল পৌর এলাকায় কিছু দিন ধরে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত আতঙ্ক বেড়ে যাচ্ছে।গভীর রাত হলেই ডাকাতরা হানা দিচ্ছে পৌর এলাকার কোন না কোন বাড়িতে।ঘটনার বিবরনে জানায় যায়,গত মঙ্গলবার রাতে ঘোড়াশাল পৌর এলাকার দক্ষিন পলাশে অজিত দত্তের বাড়িতে ভাড়াটিয়া বিকাশ এজেন্ট আরিফুল ইসলামের কলাপসিবল গেটের তালা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে ১৮ থেকে ২০জনের সশস্ত্র ডাকাত দল অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে চার ভরি স্বর্ণালংকার সহ নগদ প্রায় সাড়ে ৩লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।এসময় ডাকাত দলের একজন তার বাবা,ভাই কে রামদা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।গ্রামবাসী টের পেয়ে তাদের ধাওয়া দিলে ডাকাতরা ফাঁকা গুলি ও ককটেল ছুঁড়ে পালিয়ে যায়।এই ঘটনার পর ও ডাকাতরা থেমে নেই। শুক্রবার ও শনিবার রাতে ও ঘোড়াশাল পৌর এলাকার কয়েকটি এলাকায় ডাকাত দল প্রবেশ করলে মসজিদের মাইক দিয়ে ঘোষনা করার পর ডাকাত দলের সাথে গ্রামবাসীর দাওয়া পাল্টা দাওয়া শুরু হলে এক পর্যায়ে ডাকাত দল পালিয়ে যায়।পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)সাইদুর রহমান জানান,খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।কোন এলাকায় ঢুকছে তার কোন সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি।ঘটনাটি জনগণের মনে আতঙ্ক তৈরি ছাড়া আর কিছুই নয়।
পলাশ উপজেলা জুড়ে গত বছর থেকে শুরু হওয়া ডাকাতির ঘটনা যত দিন গড়াচ্ছে ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে।তাই ডাকাতি হওয়ার ভয়ে পলাশের গ্রামবাসী নির্ঘুম রাত জেগে আতঙ্কিত সময় পার করছে।প্রথমে ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পলাশের ফুলবাড়িয়ার চায়না প্রজেক্টের ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের তদন্তের মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে আটক করতে সক্ষম হন পলাশ থানার এস আই মীর সোহেল রানা।এই সব ঘটনায় জড়িতদের পুলিশ আটক করতে সক্ষম হলেও গ্রামের ভিতর বাসা বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় জড়িতদের আটক করতে পারছেনা।তাই গ্রামবাসীর মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে সর্বত্র।ডাকাতি করে ও ক্ষান্ত হয়নি ডাকাত দলের সদস্যরা,তারা ডাকাতির এক পর্যায়ে নারীদের লাঞ্চিত করছে।নিজেদের মান সম্মান রক্ষায় তারা এই সব বিষয় মুখ খুলতে চাচ্ছেনা।এমন পরিস্থিতিতে গ্রামবাসীর মাঝে এক ধরনের আতংক ও চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।ডাকাতি করার সময় ডাকাতদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রতিহত করতে গেলেই অস্ত্রের মুখে তাদের উপর নির্যাতন ও কুপিয়ে জখম করছে।স্বর্নালংকার, টাকা পয়সা ও বাড়িতে যা পাচ্ছে তাই নিয়ে যাচ্ছে।পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছার আগেই ডাকাতরা পালিয়ে যাচ্ছে।পুলিশের পাশাপাশি পলাশ উপজেলার কিছু এলাকায় গ্রামবাসী রাত জেগে পাহারা বসালে ঐ এলাকা গুলোতে ডাকাতরা ডাকাতি সাময়িক বন্ধ করলেও অন্যান্য এলাকায় ডাকাতির ঘটনা থেমে থাকতনা।এসব ঘটনার পর গ্রামবাসীর জানমালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো বেশি জোরদার করার জন্য পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে তারপরও থামছেনা ডাকাতির ঘটনা।তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘোড়াশাল পৌর এলাকায় কিছু দিন ধরে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত আতঙ্ক বেড়ে যাচ্ছে।গভীর রাত হলেই ডাকাতরা হানা দিচ্ছে পৌর এলাকার কোন না কোন বাড়িতে।ঘটনার বিবরনে জানায় যায়,গত মঙ্গলবার রাতে ঘোড়াশাল পৌর এলাকার দক্ষিন পলাশে অজিত দত্তের বাড়িতে ভাড়াটিয়া বিকাশ এজেন্ট আরিফুল ইসলামের কলাপসিবল গেটের তালা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে ১৮ থেকে ২০জনের সশস্ত্র ডাকাত দল অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে চার ভরি স্বর্ণালংকার সহ নগদ প্রায় সাড়ে ৩লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।এসময় ডাকাত দলের একজন তার বাবা,ভাই কে রামদা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।গ্রামবাসী টের পেয়ে তাদের ধাওয়া দিলে ডাকাতরা ফাঁকা গুলি ও ককটেল ছুঁড়ে পালিয়ে যায়।এই ঘটনার পর ও ডাকাতরা থেমে নেই। শুক্রবার ও শনিবার রাতে ও ঘোড়াশাল পৌর এলাকার কয়েকটি এলাকায় ডাকাত দল প্রবেশ করলে মসজিদের মাইক দিয়ে ঘোষনা করার পর ডাকাত দলের সাথে গ্রামবাসীর দাওয়া পাল্টা দাওয়া শুরু হলে এক পর্যায়ে ডাকাত দল পালিয়ে যায়।পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)সাইদুর রহমান জানান,খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।কোন এলাকায় ঢুকছে তার কোন সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি।ঘটনাটি জনগণের মনে আতঙ্ক তৈরি ছাড়া আর কিছুই নয়।
খবর বিভাগঃ
জাতীয়
নরসিংদী
পলাশ উপজেলা
0 comments:
Post a Comment