সাইফুল ইসলাম,নরসিংদী থেকে :নরসিংদীর পলাশ ও শিবপুর এই দুই উপজেলায় কোরবানীর ঈদ কে সামনে রেখে গরু চুরির হিড়িক পড়েছে।কোরবানীর ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে এই দুই উপজেলায় গরু চুরি ততই বাড়ছে।মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে উপজেলার চলনা ও শিবপুরের দক্ষিন সাধারচর ষোলঘর গ্রামের গরিব কৃষকের গোয়াল থেকে ৪টি গরু ও ২টি মহিষ চুরি হয়েছে।
গত ৮ই আগস্ট বুধবার দিবাগত রাতে পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর ইউনিয়নের চলনা গ্রামের গরিব কৃষক রুসুন আলীর বাড়ির গোয়াল ঘর থেকে রাতের অন্ধকারে ৯০ হাজার টাকা মূল্যের ২টি মহিষ চুরি হয়েছে।তার রেস কাটতে না কাটতেই পরের দিন ৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে শিবপুর উপজেলার দক্ষিন সাধারচর ইউনিয়নের ষোল ঘর এলাকার মাছেদ মিয়া (৪৫) বাড়ি থেকে ১ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের আর ও ৪টি গরু চুরি হয়েছে।ঘটনার সাতদিন পার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করতে পারেনি।তাই ঘটনার পর থেকে এলাকাবাসীর মাঝে চরম ভয় ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
গরিব কৃষক রুসুন আলী বলেন,আমার বাড়ির গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে আমাদের পরিবারের একমাত্র সম্বল ২টি মহিষ চুরি হয়েছে।বিষয়টি তাৎক্ষণিক ইউপি সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান সাহেবকে জানানো হয়েছে।
দক্ষিন সাধারচর গ্রামের ষোল ঘর এলাকার কৃষক মাছেদ মিয়া জানান,অনেক যত্ন করে চারটি গরু পালন করে আসছিলাম।যার মধ্যে একটি গরু কোরবানির জন্য ও বাকি তিনটি গরু কোরবানির পশুর হাটে বিক্রি করার জন্য রেখেছিলাম।প্রতিদিন রাতে গরু চারটি গোয়াল ঘরে বেধে রাখি সকালে বাহির করি।গরু চারটি চুরি হওয়ার দিন রাতে গোয়াল ঘরে গরু বেধে রেখেছিলাম।মাঝ রাতে উঠে দেখি আমার ঘরের কেচি গেটে তালা মারা।পরে আমাদের ডাক চিৎকারে আশে পাশের বাড়ির লোকজন ছুটে এসে তালা ভেঙ্গে আমাদের ঘর থেকে বাহির করে।র থেকে বাহির হয়ে গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখি আমাদের গোয়াল ঘর শূন্য,কোনো গরু নেই।বিষয়টি তাৎক্ষনিক এলাকার সর্বস্তরের লোকজন,ইউপি সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান সাহেবকে জানানো হয়।ভাই কি আর বলব আমরা শেষ হয়ে গেছি।আমাদের বাঁচার মতো আর কিছু সম্বল নাই।এবার মনে হয় আমাদের পরিবারের কারো কোরবানির ঈদ করা হবেনা।
এই বিষয়ে এলাকার সাধারন মানুষ বলেন,পলাশ ও শিবপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার বাড়ি গুলোতে ব্যপক হারে গরু চুরির উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে।চোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছি আমরা।চুরি ঠেকাতে রাত জেগে পাহাড়া বসালে ও চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না। অনেক অপরাধ মূলক কর্মকান্ড পুলিশ প্রশাসন কঠোরভাবে নিলে ও গরু চোরদের ব্যপারে তেমন আমলে না নেওয়ায় দিনদিন তাদের উৎপাত বৃদ্ধি পাচ্ছে যদি পুলিশ প্রশাসন সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করে এই বিষয়ে একটু বেশি নজরদারী দেয় তাহলে অসহায়-গরিব মানুষেরা অনেক -অনেক উপকৃত হবে।
গত ৮ই আগস্ট বুধবার দিবাগত রাতে পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর ইউনিয়নের চলনা গ্রামের গরিব কৃষক রুসুন আলীর বাড়ির গোয়াল ঘর থেকে রাতের অন্ধকারে ৯০ হাজার টাকা মূল্যের ২টি মহিষ চুরি হয়েছে।তার রেস কাটতে না কাটতেই পরের দিন ৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে শিবপুর উপজেলার দক্ষিন সাধারচর ইউনিয়নের ষোল ঘর এলাকার মাছেদ মিয়া (৪৫) বাড়ি থেকে ১ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের আর ও ৪টি গরু চুরি হয়েছে।ঘটনার সাতদিন পার হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করতে পারেনি।তাই ঘটনার পর থেকে এলাকাবাসীর মাঝে চরম ভয় ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
গরিব কৃষক রুসুন আলী বলেন,আমার বাড়ির গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে আমাদের পরিবারের একমাত্র সম্বল ২টি মহিষ চুরি হয়েছে।বিষয়টি তাৎক্ষণিক ইউপি সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান সাহেবকে জানানো হয়েছে।
দক্ষিন সাধারচর গ্রামের ষোল ঘর এলাকার কৃষক মাছেদ মিয়া জানান,অনেক যত্ন করে চারটি গরু পালন করে আসছিলাম।যার মধ্যে একটি গরু কোরবানির জন্য ও বাকি তিনটি গরু কোরবানির পশুর হাটে বিক্রি করার জন্য রেখেছিলাম।প্রতিদিন রাতে গরু চারটি গোয়াল ঘরে বেধে রাখি সকালে বাহির করি।গরু চারটি চুরি হওয়ার দিন রাতে গোয়াল ঘরে গরু বেধে রেখেছিলাম।মাঝ রাতে উঠে দেখি আমার ঘরের কেচি গেটে তালা মারা।পরে আমাদের ডাক চিৎকারে আশে পাশের বাড়ির লোকজন ছুটে এসে তালা ভেঙ্গে আমাদের ঘর থেকে বাহির করে।র থেকে বাহির হয়ে গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখি আমাদের গোয়াল ঘর শূন্য,কোনো গরু নেই।বিষয়টি তাৎক্ষনিক এলাকার সর্বস্তরের লোকজন,ইউপি সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান সাহেবকে জানানো হয়।ভাই কি আর বলব আমরা শেষ হয়ে গেছি।আমাদের বাঁচার মতো আর কিছু সম্বল নাই।এবার মনে হয় আমাদের পরিবারের কারো কোরবানির ঈদ করা হবেনা।
এই বিষয়ে এলাকার সাধারন মানুষ বলেন,পলাশ ও শিবপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার বাড়ি গুলোতে ব্যপক হারে গরু চুরির উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়েছে।চোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছি আমরা।চুরি ঠেকাতে রাত জেগে পাহাড়া বসালে ও চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না। অনেক অপরাধ মূলক কর্মকান্ড পুলিশ প্রশাসন কঠোরভাবে নিলে ও গরু চোরদের ব্যপারে তেমন আমলে না নেওয়ায় দিনদিন তাদের উৎপাত বৃদ্ধি পাচ্ছে যদি পুলিশ প্রশাসন সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করে এই বিষয়ে একটু বেশি নজরদারী দেয় তাহলে অসহায়-গরিব মানুষেরা অনেক -অনেক উপকৃত হবে।
খবর বিভাগঃ
জাতীয়
পলাশ উপজেলা
শিবপুর উপজেলা
0 comments:
Post a Comment